Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
ব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞানের প্রশ্ন এবং উত্তর বিষয়ক ওয়েইসাইটে লগইন করুন।
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
যখন আলো থেকে হঠাৎ অন্ধকার হয়ে যায় ( mainly electricity চলে যাওয়া ) তখন সাথে সাথে সবকিছু ঘুটঘুটে অন্ধকার লাগলে একটু পরেই একাই যেনো সব ষ্পষ্ট হতে শুরু করে। মানে নতুন কোনো আলো ছাড়াই ওই অন্ধকারেই যেনো চোখে সব একটু হলেই স্পষ্ট লাগে। এটা আরো ভালো বোঝা যায় যদি দূরে কোনো আলোক উৎস থাকে, অন্ধকার হওয়ার সাথে সাথে কিছুই দেখা যায় না অথচ একটু পরেই ওই দূরের আলো থেকেই মনে হয় যেনো অন্ধকারেও সব পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। এটা কেমন করে কী হয়?
আমাদের চোখে আলো প্রবেশের "গর্ত" পিউপিল কত ছোট/বড় (সংকোচিত/প্রসারিত) হয়ে আছে তার উপর নির্ভর করে কতখানি আলো চোখে প্রবেশ করবে এবং কত উজ্জ্বল/অনুজ্জ্বল দেখবো আমরা। অনেক আলো যুক্ত পরিবেশে পিউপিল ছোট হয়ে থাকে। যেন সব ক্লিয়ার দেখা যায়। অনেক কম আলোর পরিবেশে দেখতে পিউপিল বড় হয়। লাইট হুট করে নিভে গেলে আমাদেরRead more
আমাদের চোখে আলো প্রবেশের “গর্ত” পিউপিল কত ছোট/বড় (সংকোচিত/প্রসারিত) হয়ে আছে তার উপর নির্ভর করে কতখানি আলো চোখে প্রবেশ করবে এবং কত উজ্জ্বল/অনুজ্জ্বল দেখবো আমরা।
অনেক আলো যুক্ত পরিবেশে পিউপিল ছোট হয়ে থাকে। যেন সব ক্লিয়ার দেখা যায়। অনেক কম আলোর পরিবেশে দেখতে পিউপিল বড় হয়।
লাইট হুট করে নিভে গেলে আমাদের পিউপিল আগের মতো (ছোট) অবস্থা থেকে আস্তে আস্তে বড় হতে সময় নেয়। এজন্য লাইট নেভার সাথে সাথে একদম ঘুটঘুটে অন্ধকার দেখি (যেহেতু যথেস্ট আলো প্রবেশ করতে পারছে না, এমনিতেই আলো খুবই কম)
আর আস্তে আস্তে একটু পর পিউপিল বড় হয় আর আমরা দেখতে পাই চারপাশ।

See lessPlease define “LIFE” in scientific way.
We don't have any clear definition of life, as so far we have only seen one kind of life (DNA/RNA based life). NASA's definition works good for now I guess, "A self-sustaining chemical system capable of Darwinian evolution"
We don’t have any clear definition of life, as so far we have only seen one kind of life (DNA/RNA based life).
See lessNASA’s definition works good for now I guess, “A self-sustaining chemical system capable of Darwinian evolution”
লিংকের ভিডিওতে আসলে কি হচ্ছে?
প্রথমে দেখে ফেক ভেবেছিলাম। যেহেতু এগুলো তারে অপরিবাহী কোটিং দেওয়া থাকে। কিন্থ ভিডিওর তারটায় দেওয়া নেই, ফলে তড়িৎ প্রবাহ হচ্ছে তারের মধ্যে দিয়ে, সেই তড়িৎ প্রবাহের উৎপন্ন ম্যাগনেটিক ফিল্ড পুশ-পুল করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এই ভিডিওটায় সুন্দরভাবে এক্সপ্লেইন করা: https://youtu.be/wx9n30qjYpw
প্রথমে দেখে ফেক ভেবেছিলাম। যেহেতু এগুলো তারে অপরিবাহী কোটিং দেওয়া থাকে।
See lessকিন্থ ভিডিওর তারটায় দেওয়া নেই, ফলে তড়িৎ প্রবাহ হচ্ছে তারের মধ্যে দিয়ে, সেই তড়িৎ প্রবাহের উৎপন্ন ম্যাগনেটিক ফিল্ড পুশ-পুল করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
এই ভিডিওটায় সুন্দরভাবে এক্সপ্লেইন করা:
https://youtu.be/wx9n30qjYpw
ফোনের চার্জ কম থাকলে নাকি রেডিয়েশন বেশি থাকে এবং তখন ফোন রিসিভ করলে ক্ষতি হয়। এ কথার সত্যতা কতখানি?
না সত্যতা নাই। ফোন চার্জের সাথে ফোনের যোগাযোগের রেডিও ওয়েভ এমিশনের সম্পর্ক নাই। থাকলেও খুব বেশি রেডিও ওয়েভেও মানুষের ক্ষতি হয়না কোন।
না সত্যতা নাই।
See lessফোন চার্জের সাথে ফোনের যোগাযোগের রেডিও ওয়েভ এমিশনের সম্পর্ক নাই।
থাকলেও খুব বেশি রেডিও ওয়েভেও মানুষের ক্ষতি হয়না কোন।
এলিয়েনদের উদ্দ্যেশ্যে পাঠানো এই সিগন্যাল কি এলিয়েনরা বুঝতে পারেব?
এটা বাইনারিতে পাঠানো। শুধু 1 আর 0. এই 1 আর 0 গুলো স্প্রেডশিটের মত করে ছকে বসালে এরকম ছবি পাওয়া যায়। এটা দেখে কোন বুদ্ধিমান প্রানীর প্রথমেই মনে হবে এটা প্রাকৃতিক হওয়ার কথা না। বাকিগুলো বুঝবে কী না বা কতদূর বুঝবে সেটা আলাদা কথা। এটা দেখুন, এই সম্পর্কে চমৎকার একটা ডকুমেন্টারি: https://youtu.be/xna-kdXZRead more
এটা বাইনারিতে পাঠানো। শুধু 1 আর 0.
এই 1 আর 0 গুলো স্প্রেডশিটের মত করে ছকে বসালে এরকম ছবি পাওয়া যায়। এটা দেখে কোন বুদ্ধিমান প্রানীর প্রথমেই মনে হবে এটা প্রাকৃতিক হওয়ার কথা না।
বাকিগুলো বুঝবে কী না বা কতদূর বুঝবে সেটা আলাদা কথা।
এটা দেখুন, এই সম্পর্কে চমৎকার একটা ডকুমেন্টারি:
See lesshttps://youtu.be/xna-kdXZQHQ
একই পর্যায়ের বাম থেকে ডানে গেলে পারমাণবীক ব্যাসার্ধ হ্রাস পায় কিন্তু Ni থেকে Cu এর এবং cu থেকে Zn এর পারমাণবিক ব্যসার্ধ বেশি কেন?
শিল্ডিং ইফেক্ট, নিচের শক্তিস্তরের ইলেক্ট্রন বেড়ে যাওয়ায় কেন্দ্রের সাথে আকর্ষন বাড়ে ও শেষের উপশক্তিস্তরে সাথে আকর্ষন কমে। ফলে আকৃতি বেড়ে যায়।
শিল্ডিং ইফেক্ট, নিচের শক্তিস্তরের ইলেক্ট্রন বেড়ে যাওয়ায় কেন্দ্রের সাথে আকর্ষন বাড়ে ও শেষের উপশক্তিস্তরে সাথে আকর্ষন কমে। ফলে আকৃতি বেড়ে যায়।
See lessপোস্টের কথাগুলো কি আসলেই সত্য?
লেজিট। দেশের আনপ্রফেশনাল মাসাজ দেওয়া লোকেরা সহজেই কোন হাড় ডিসলোকেট করে দিতে পারে। ঘাড়ের হলে প্যারালাইজড হবার সম্ভাবনাও থাকে
লেজিট। দেশের আনপ্রফেশনাল মাসাজ দেওয়া লোকেরা সহজেই কোন হাড় ডিসলোকেট করে দিতে পারে।
See lessঘাড়ের হলে প্যারালাইজড হবার সম্ভাবনাও থাকে
শব্দশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর সম্ভব? হলে কীভাবে?
শব্দশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর করেই তো মাইক্রোফোন কাজ করে। বড় ডায়াফ্রাম শব্দ (বাতাসে তরংগ) তে কাপে (এক অক্ষ বরাবর আগায় পিছায়)। ডায়াফ্রামের সাথে ম্যাগনেট লাগিয়ে একটা তারের লুপ পেচিয়ে দিলেই এই ম্যাগনেট আগানো পিছানোর মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সৃস্টি হয় আর সেটা রেকর্ড করা/এমপ্লিফাই করে বাজানো হয়।
শব্দশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর করেই তো মাইক্রোফোন কাজ করে। বড় ডায়াফ্রাম শব্দ (বাতাসে তরংগ) তে কাপে (এক অক্ষ বরাবর আগায় পিছায়)। ডায়াফ্রামের সাথে ম্যাগনেট লাগিয়ে একটা তারের লুপ পেচিয়ে দিলেই এই ম্যাগনেট আগানো পিছানোর মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সৃস্টি হয় আর সেটা রেকর্ড করা/এমপ্লিফাই করে বাজানো হয়।
See lessএই পদ্ধতিটি কি আসলেই কাজ করে?
বিদ্যুৎ যেপথে যাওয়া সহজ সেপথ বেছে নেয়। বাতাসের চেয়ে আপনার গা দিয়ে যাওয়া বেশি সহজ, আর খোলা মাঠে আশেপাশে সবচেয়ে উচু/মেঘের কাছের জিনিস আপনি। তাই বিদ্যুৎ আপনার মধ্যে দিয়ে যেতে চাইবে। ওভাবে নিচু হয়ে থাকলে এই সম্ভাবনাটা কম। আর পায়ের আংগুলের উপর ভর দিতে বলেছে মেবি মাটির সাথে কানেকশনের সার্ফেস কমাতে। এতে আপRead more
বিদ্যুৎ যেপথে যাওয়া সহজ সেপথ বেছে নেয়।
See lessবাতাসের চেয়ে আপনার গা দিয়ে যাওয়া বেশি সহজ, আর খোলা মাঠে আশেপাশে সবচেয়ে উচু/মেঘের কাছের জিনিস আপনি। তাই বিদ্যুৎ আপনার মধ্যে দিয়ে যেতে চাইবে।
ওভাবে নিচু হয়ে থাকলে এই সম্ভাবনাটা কম।
আর পায়ের আংগুলের উপর ভর দিতে বলেছে মেবি মাটির সাথে কানেকশনের সার্ফেস কমাতে। এতে আপনার গা দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলেও কম প্রবাহিত হবে।
নিচের লেখাগুলোর দাবি কতটুকু সত্য?
"রোগীর বাঁচা-মরা সম্পূর্ণ নির্ভর করে তার জীবনীশক্তির উপর যাকে হোমিওপ্যাথির স্রষ্টা স্যার হ্যানিম্যান বলেছেন Vital force যে কিনা সুস্থাবস্থায় আমাদের শরীরের সমস্ত শারীরবৃত্তীয় কার্যকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে।" এসব আধ্যাত্মিক কথার সাথে বিজ্ঞান মেশানো উচিৎ না। হোমিওপ্যাথি স্যুডোসায়েন্স বা ভুয়াবিজ্ঞান হিRead more
“রোগীর বাঁচা-মরা সম্পূর্ণ নির্ভর করে তার জীবনীশক্তির উপর যাকে হোমিওপ্যাথির স্রষ্টা স্যার হ্যানিম্যান বলেছেন Vital force যে কিনা সুস্থাবস্থায় আমাদের শরীরের সমস্ত শারীরবৃত্তীয় কার্যকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে।”![May be an image of text that says "Samuel Hahnemann From Wikipedia, the free encyclopedia Christian Friedrich Samuel Hahnemann (German: ['ha:neman]; 10April 1755[1] -2July 1843) 1843)wasa was German physician, best known for creating the pseudoscientific21 system of alternative medicine called homeopathy."](https://scontent.fcgp17-1.fna.fbcdn.net/v/t1.6435-9/192728460_2874228099573205_8091750167744765622_n.jpg?_nc_cat=100&ccb=1-3&_nc_sid=dbeb18&_nc_ohc=RKs7KiWO_R4AX9jk1Fr&_nc_ht=scontent.fcgp17-1.fna&oh=1ddbbc7a67e96f40e6b0e9a90f6ed369&oe=60E21D25)
See lessএসব আধ্যাত্মিক কথার সাথে বিজ্ঞান মেশানো উচিৎ না।
হোমিওপ্যাথি স্যুডোসায়েন্স বা ভুয়াবিজ্ঞান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এখন। এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
“হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনগুলোর কার্যকারিতা দুশো বছর ধরে নির্দিষ্ট ও কার্যকারী আছে ও সে অযুতবার পরীক্ষাতে কৃতকার্য।”
না হোমিওপ্যাথি কোন পরীক্ষায় কৃতকার্য না। পোস্টদাতাকে বলুন তো এমন রিসার্চ পেপার দেখাতে যেখানে হোমিওপ্যাথির দর্শন প্রমানিত হয়েছে বা ওষুষগুলোর কার্যকারীতার প্রমান পাওয়া গেছে।
স্যার হ্যানিম্যান ও তার হোমিওপ্যাথির ব্যাপারে উইকির এই লাইনটা পার্ফেক্ট