পিডিএফ ও ইপাবের পার্থক্য?
Share
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
ব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞানের প্রশ্ন এবং উত্তর বিষয়ক ওয়েইসাইটে লগইন করুন।
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
পিডিএফ আর ইপাবের মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে, ফাইলটাকে নিজের মতো করে দেখার/পড়ার স্বাধীনতা।
সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাডোবি ১৯৯৩ সালে পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট তথা পিডিএফ সৃষ্টি করে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল কোন পরিবর্তন ছাড়া ডকুমেন্ট ফাইল আদান-প্রদান করা। আপনি যদি খুব সুন্দর ভাবে ফরম্যাটিং করে একটি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট পাঠালেন। কিন্তু আপনার বন্ধুর কম্পিউটারে যদি সেই ফন্ট এবং একই ভার্সনের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড না থাকে তাহলে তার কম্পিউটারে ফাইলটি অনেক অগোছালো হতে পারে। কিংবা কখনো কখনো লেখার বদলে বক্স দেখা যাবে। এই সমস্যার সমাধান করে পিডিএফ। এ মাধ্যমে কোন ফাইলকে অবিকৃত ভাবে আদান-প্রদান করা যায়।
তবে পড়ার ক্ষেত্রে পিডিএফে অনেক সীমাবন্ধতা আছে। বিশেষ করে স্ক্যান করা পিডিএফে তা আরও প্রকট। পিডিএফের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এর আকার (ফাইল সাইজ) তুলনামূলক বড় হয়। এছাড়াও
মন্তব্য, শেয়ার, টেক্সট সার্চ করতে পারবেন না।
অন্যদিকে ইপাব বা ইলেকট্রনিক পাবলিকেশন হচ্ছে আইডিপিএফের (International Digital Publishing Forum) সৃষ্টি করা ফাইল ফরম্যাট। এই ফরম্যাট তৈরির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ডিজিটাল প্রকাশনা।
ইপাবের ক্ষেত্রে আপনি ফাইলটাকে নিজের মতো করে দেখার/পড়ার ক্ষেত্রে অবাধ স্বাধীনতা পাবেন। এক্ষেত্রে আপনি:
মন্তব্য, শেয়ার, টেক্সট সার্চ করতে পারবেন।
মূল উত্তরে তথ্যটি সংযোজন করতে ভূলে গিয়েছিলাম। তাই কমেন্টে বলছি:
সাধারণত যেকোন অ্যানড্রয়েড ফোন কিংবা কম্পিউটারে কোন ৩য় পক্ষের অ্যাপ/সফটওয়্যার ব্যবহার না করেই পিডিএফ পড়তে পারবেন। কিন্তু ইপাবের ক্ষেত্রে ৩য় পক্ষের অ্যাপ/সফটওয়্যার প্রয়োজন হয়।
তবে সার্বিক বিবেচনায় ইপাবের সুবিধা-ই বেশি এবং পড়ার ক্ষেত্রে সহজবোধ্য ও আরামদায়ক।
২ টাই ইবুক/ডক্যুমেন্ট ফাইল ফরমেট বা ডেটা কন্টেইনার। পিডিএফ Adobe এর ডেভেলপ করা ফাইল ফরমেট। Epub হলো IDPF (International Digital Publishing Forum) এর ডেভেলপ করা ফাইল ফরমেট। আর পার্থক্য এটাই যে দুটো দুরকম। দুটোই ইবুকে বা ডক্যুমেন্টের জন্য। বেসিক পার্থক্য গুগল করলেই পাবেন।
Adobe মোটামুটি পিডিএফ ফরমেটা ফ্রিতে দেয়। আর Android প্রজেক্ট সেটা ব্যবহার করে। তাছাড়া পিডিএফ ফরমেটা মোটামুটি জাতীয় [জনপ্রিয়] ডকুমেন্ট ফরমেট হয়ে গেছে, সেজনৌ সাপোর্ট করে। তবে Android নিজে কিন্তু সরাসরি করে না। তাদের প্যাকেজে ‘PDF Viewer’ [অনেকের সাথে Adobe চুক্তি ছিলো, ওদের “Adobe Reader” দেয়ার জন্য। তারা দিতো, এখন মনে হয় নাই] ছিলো কিন্তু কিটক্যাটের পর বাদ দিয়ে দিছে। যেহেতু Gapp (গুগলের সব অ্যাপ) ডুকায় দেয়। তো সেখানকার Drive তো পিডিএফ খুলতে পারেন। তো সেটাই হয়, আর আপনি মনে করেন যে পিডিএফ পড়তে পারেন। এদিকে ইফাব অতটা তো জনপ্রিয় না। জনপ্রিয় হলেও শুধু বইয়ের জন্য। তো সেজন্য সেটাকে অতটা গুরুত্ব দেয় না।
এজন্য Moon+ Reader এর মতো থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে সহজেই ইফাব পড়তে পারবেন।
তাহলে ইপাব এ পড়া সহজবোধ্য কেন? পিডিএফ এর চেয়ে?
PDF এর মূল উদ্দশ্য ছিলো ডকুমেন্টকে অপরিবর্তীত রেখে সব ডিভাইসে যাতে একই রকম ভিউ করা যায়। EPUB তো পাবলিকেশনের সুবিধার জন্য। সেটা মুলত বই ফোকাসড্ অনেকটা।
একটু নিচে আমার উত্তরটি দেখুন। কেন সহজবোধ্য তা ব্যাখ্যা করেছি।
ভাউ, বানামে এত বুল ক্যা?🥴
ইফাব,😛😛
🙃